শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ বিষয়ে ক্যাম্পেইন, ওরিয়েন্টেশন ও কুইজ প্রতিযোগিতা আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি থেকে পদত্যাগের ঘোষণা ইউপি সদস্যদের লালমনিরহাটে পাহাড়ি কলার বাম্পার ফলন পুলিশের বিরুদ্ধে হয়রানি ও ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ, ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ সুপার বিলুপ্তির পথে তিস্তা ও ধরলা নদীর সুস্বাদু বৈরালি মাছ লালমনিরহাটে বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ঐতিহ্যবাহী শ্যামাপুজা (বুড়ির মেলা)কে ঘিরে সীমান্তে দু’দেশের মানুষের মিলন মেলা তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে- স্তব্ধ রংপুর কর্মসূচির ডাক কিশোরী ফুটবল টুর্ণামেন্ট ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত সম্ভাবনা ও উন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময় সভা তারুণ্যের ভাবনা অনুষ্ঠিত

হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি চলছে!

Exif_JPEG_420

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে সড়কে-মহাসড়কে এমনকি পৌরসভা-ইউনিয়ন পর্যায়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি করা হচ্ছে।

 

বুধবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুর ১টায় লালমনিরহাট পৌরসভার বিভিন্ন বাজারে দোকানের সামনে গিয়ে হাতি শুঁড় উঁচিয়ে সালাম দিয়ে এবং গর্জন শুনিয়ে কিছু ক্ষেত্রে ভয় দেখিয়ে কৌশলে প্রতিটি দোকান থেকে ২০টাকা থেকে ৫০টাকা করে নিচ্ছে হাতির মাহুত।

 

বিভিন্ন ব্যস্ততম সড়কে-মহাসড়কেও যাত্রীবাহী বাস বা ছোট যানবাহন থামিয়ে টাকা উঠানো হচ্ছে বলেও মৌখিক অভিযোগ উঠেছে। চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন লালমনিরহাটের পথচারী, যানবাহনের ড্রাইভার, মালিক, ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন শ্রেণির সাধারণ মানুষ।

 

নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যবসায়ীরা জানান, প্রতিদিন কয়েক হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন কৌশলী ওই মাহুত।

 

পথচারীরা জানান, হাতিকে ২০টাকার নিচে দিলে তা ছুড়ে ফেলে দেয়। ২০টাকা বা তার বেশি দিলে হাতি শুঁড় দিয়ে চেপে ধরে নিয়ে তার পিঠে বসে থাকা মাহুতের হাতে তুলে দেয়।

 

স্বর্ণকারপট্টির ব্যবসায়ীরা জানান, হাতি দোকানের সামনে এসে দাঁড়ালে ক্রেতারা ভয়ে দোকানে ঢুকে না বা ঢুকতে সাহস পায়না। তাই ওই বিড়ম্বনা এড়াতে দোকানিরা বাধ্য হয়ে টাকা দিয়ে হাতিকে দ্রুত বিদায় করে দেন।

 

যানবাহনের চালকরা জানান, সড়কে চলাচলকারী যানবাহন থামিয়ে টাকা আদায় করায় যাত্রীদের মূল্যবান সময় নষ্ট হয়। সেই সাথে যানজট লেগে থাকছে।

 

হাতির মাহুত জানান, তার হাতির খাবারের জন্য বাধ্য হয়ে দোকানে দোকানে ঘুরে বা বিভিন্ন গাড়ি থামিয়ে টাকা তুলতে হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone